প্রশ্ন: বর্তমানে বিভিন্ন ইসলামী অনুষ্ঠান ভিডিও করে ইউটিউবে ছেড়ে দেওয়া হয়। এরূপ ভিডিও করা এবং তা দেখা ও প্রচার-প্রসার করার শরয়ী হুকুম কী?
উত্তর: ভিডিওকে প্রতিচ্ছবি বলার অবকাশ ইসলামে নেই। কেননা প্রতিচ্ছবি তো ঐ অবস্থা, যা কোথাও স্থির হয় না বা আকার ধারণ করে না। কাজেই ভিডিও তাসবীর তথা ছবির অন্তর্ভূক্ত। আর রাসূলে আকরাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যে কোনো প্রাণীর ছবি অংকন, ধারণ, সংরক্ষণ, আদান-প্রদান নিষিদ্ধ করেছেন। তাই ইসলামী অনুষ্ঠান হলেও যদি তাতে মানুষ বা অন্য কোনো প্রাণীর ছবি বা ভিডিও ধারণ করা হয়, তাহলে তা আর ইসলামী থাকে না। ফলে তা ইউটিউবে প্রচার-প্রসার করা সবই নাজায়িয। অবশ্য কোনো প্রাণীর ছবি ছাড়া যদি শুধু প্রকৃতির দৃশ্য ধারণ করা হয়, তাহলে মৌলিকভাবে জায়িয হবে। তবে পরবতীর্তে এটি নাজায়িযের দিকে নিয়ে যাওয়ার আশংকা রয়েছে, বিধায় এর পিছনেও না যাওয়া উত্তম।
প্রমাণ: কিতাবুল ফাতাওয়া: ৬/১৭০—১৭১, মাকতাবায়ে নাঈমিয়া।
ویڈیو گرافی اور فوٹو گرافی کو عکس قرار دینا صحیح نہیں، عکس وہ صورت ہے جس میں ٹھراؤ اور جماؤ نہ ہو، جیسا کہ پانی یا آئینے میں ہوتا ہے، ویڈیو گرافی اور فوٹو گرافی میں یہ صورت نہیں ہوتی، بلکہ صاحب تصویر کی صورت ریل میں محفوظ ہوجاتی ہے، اور جماؤ کی کیفیت پیدا ہوجاتی ہے ، حدیث میں یہ بات کہیں نہیں آئی کہ صرف خیالی تصویریں ناجائز ہیں، مطلق تصویر کی ممانعت اور مذمت وارد ہوئی ہے، خواہ کسی خاص شخص کی تصویر تاری جائے یا خیالی تصویر کشی کی جائے، پاسپورٹ کے لئے فوٹو کھیچانا ایک مجبوری ہے ، اور مجبوری کی وجہ سے عارضی اور وقتی طور پر ناجائز باتوں کی بھی گنجائش پیدا ہوجاتی ہے، اس لئے اس کو دلیل بنانا درست نہیں،
আরও দেখুন: আল-আশবাহ ওয়ান নাযায়ের: ২৬৪ যাকারিয়া। কিতাবুন নাওয়াযেল: ১৬/৪৫৯ আল-মারকাজুল ইলমী; ফাতাওয়া কাসেমিয়া: ২৪/৫৮৩ আশরাফিয়া।