প্রশ্ন: আমাদের দেশে অনেক বক্তাকে দেখা যায়, বয়ানের শুরুতে কিছু ফার্সী, উর্দূ, বাংলা অথবা আরবী কবিতা পড়ে প্রচলিত মীলাদ কিয়ামের ন্যায় সকলে সম্মিলিতভাবে দুরুদ শরীফ পাঠ করে থাকেন। অবস্থা দৃষ্টে বুঝা যায়, এর মাধ্যমে শ্রোতাদের মনোযোগ আকর্ষণ করা তাদের উদ্দেশ্য। তাই জানার বিষয় হলো, এভাবে সম্মিলিত দুরুদ শরীফ পাঠ করার ক্ষেত্রে শরী‘আতের বিধান কী?
উত্তর: প্রশ্নে বর্ণিত পন্থায় কণ্ঠে কণ্ঠ মিলিয়ে তালে তালে দুরুদ পাঠ করা শরী‘আত সম্মত নয়; বরং বিদ‘আত। কেননা এভাবে দুরুদ পড়ার প্রচলন অনেক যুগ পরে আবিস্কার হয়েছে। কাজেই তা পরিহার করে স্বাভাবিকভাবে হামদ ও দুরুদ পড়া চাই। অবশ্য জরুরী মনে না করে মাঝে মধ্যে পড়া যায়।
প্রমাণ: আহসানুল ফাতাওয়া: ১/৩৮০
احسن الفتاوی میں ہیں: کبھی کبھی بلا اہتمام ایسا کرنا اگر چہ جائز ہے مگر آئندہ چل کر ایسی چیز بدعت کی حدتک پہنچ جاتی ہیں، ان کا اہتمام اور التزام ہونے لگتاہے ، اور طرح طرح کی قیود کا اضافہ ہونے لگتاہے ، جن کا شریعت میں کوئی ثبوت نہیں ہے، یہ شریعت پر زیادتی ہے، جس کا کسی کو کوئی حق نہیں ، اسلئے ایسے امور سے اجتناب ضروری ہے، اپنے طور پر ہر شخص جتنا چاہے درود شریف پڑھے باعث برکت ہے۔ ১:৩৮০ ، تھانوی۔
আরও দেখুন: সহীহ বুখারী শরীফ: ১/৩৭১ আশরাফী; ফাতাওয়া আলমগীরী: ৫/৩৬৮ যাকারিয়া; ফাতাওয়া কাসেমিয়া: ২:/৫৪৮ আশরাফী।